বাচ্চাদের আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

বাচ্চাদের আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা করার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস আছে যা মেনে চললে বাচ্চারা এ রোগ থেকে রক্ষা পেতে পারে। বাচ্চাদের আমাশয় রোগ একটি সাধারন সমস্যা তবে কখনো কখনো এটি অসাধারণ হয়ে ওঠে। ও নিরাপদ পানি ও খাবার খাওয়ার ফলে এ রোগের লক্ষণ দেখা যায়। 

বাচ্চাদের-আমাশয়-রোগের-ঘরোয়া-চিকিৎসা

আমাশয় রোগটি সাধারণত পেটের সমস্যা সৃষ্টি করে। এর ফলে পাতলা পায়খানা বা রক্তমিশ্রিত পায়খানা হয়। এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করা সবচেয়ে ভালো। তবে এ রোগ নিরাময় করার জন্য কিছু ঘরোয়া চিকিৎসা রয়েছে। 

পেজ সূচিপত্রঃ বাচ্চাদের আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা 

বাচ্চাদের আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা 

আমাশয় রোগ হওয়ার ফলে বাচ্চাদের শরীরে পানির অভাব দেখা যায় তাই বাচ্চাদের তখন বেশি বেশি পানি পান করানো প্রয়োজন। তবে পানির সাথে আরো কার্যকরী কিছু উপাদান রয়েছে যেমন স্যুপ, কোঁচানো ফলের রস (যেমন নারিকেল পানি বা লেবুর রস) ইত্যাদি খাওয়ানো যেতে পারে। এগুলো উপাদান দেহের জলীয় ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করবে। 

বাচ্চাদের আমাশয় রোগের লক্ষণ দেখা গেলে খুবই তাড়াতাড়ি এ রোগ নিরাময় করার প্রস্তুতি নিতে হবে। এ রোগের ফলে শরীর দুর্বল হয়ে যেতে পারে। এ রোগ নিরাময়ের জন্য দুই অত্যন্ত উপকারী খাদ্য। দইয়ে রয়েছে দ্বিগুণ স্বাস্থ্যকরী উপাদান। দই পেটের জন্য খুবই উপকারী। এটি পেটের ব্যাকটেরিয়া ভারসাম্য রাখতে সাহায্য করে। আমাশয়ের কারণে যে কোন পেটের সমস্যার সমাধানে দই খাওয়ানো যেতে পারে। 

বাচ্চাদের আমাশয় হলে পেটে ব্যথা করতে পারে এমতাবস্থায় বাচ্চাকে গরম পানি দিয়ে বেসন মিশিয়ে খাওয়ানো যেতে পারে। এটি পেটের ব্যথা এবং হজমে সহযোগিতা করে। এছাড়াও আপনি চাইলে গরম পানির মধ্যে সামান্য নুন মিশিয়ে বাচ্চাকে খাওয়াতে পারেন। এটি পেটের কনজেশন বা অতিরিক্ত গ্যাস দূর করতে সহযোগিতা করে। 

পুরাতন আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা 

পুরাতন আমাশয় আমাদের পেটের নানা সমস্যা সৃষ্টি করে যা সাধারণত আমাদের দেহের অভ্যন্তরীণ সংক্রমণ বা অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাসের কারণে হয়ে থাকে। এ রোগের দীর্ঘমেয়াদি রূপ এবং পেটের প্রবাহের সমস্যা যেমন পাতলা পায়খানা, তীব্র অস্বস্তি ও শারীরিক দুর্বলতা দেখা যায়। ক্রনিক আমাশয়ের ফলে শরীরে পানির অভাব দেখা যায় যা শরীরকে দুর্বল করে তোলে। 

বাচ্চাদের-আমাশয়-রোগের-ঘরোয়া-চিকিৎসা

পেটের সংক্রমণ দূর করতে আপনি মধু ও আদা একসঙ্গে মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খেতে পারেন। আদা প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান। এর বিশেষ উপকারিতা রয়েছে। এক টুকরো আদার রস মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে পেটের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করে এবং শরীরের শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। 

আরো পড়ুনঃ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খালি পেটে বেল খাওয়ার উপকারিতা

পুরাতন আমাশয় দেখা দিলে পেটে ব্যথা অনুভব হয় এমতাবস্থায় গোলমরিচের গুড়া এবং এক চাম মধু মিশিয়ে সকালে খেলে পেটের ব্যথা কত সাহায্য করবে। গোলমরিচের মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুন থাকায় এ রোগের জন্য উপযোগী। কাঁচা কলা অত্যন্ত উপকারী বিশেষ করে আমার শরীরের ক্ষেত্রে। 

ক্যামোমাইল চা পেটের জন্য উপকারী হতে পারে কারণ এটিতে রয়েছে ইনফ্লেমেশন যা পেটের ব্যথা এবং পেটের প্রদাহ কমায়। এছাড়াও আমাশয় রোগের জন্য এলোভেরা গাছের রস খুবই উপকারী। এটি ইনফ্লেমেশন কমায়, পেট ঠান্ডা রাখে এবং হজম প্রক্রিয়া সহজ করে।

এলোভেরার রস পান করা পুরাতন আমাশয়ের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। তবে যদি আপনার ক্রনিক আমাশয়ের লক্ষণ দেখা দেয় তবে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা আপনার জন্য উপযোগী। 

গর্ভাবস্থায় আমাশয় হলে করণীয় কি 

গর্ভাবস্থায় আমাশয়ের লক্ষণ দেখা দিলে মায়ের এবং শিশুর স্বাস্থ্যের ঝুঁকি থাকতে পারে। গরবস্থায় আমাশয়ের কারণে শরীর থেকে প্রচুর পানি বেরিয়ে যায় যা ডিহাইড্রেশন সৃষ্টিকর্তা পারে। তাই বেশি করে পানি, ইলেকট্রোলাইট সলিউশন, নারিকেল পানি এবং ফলের রস পান করতে হবে। এ প্রক্রিয়াগুলো অনুসরণ করলে শরীরের পানির ভারসাম্য বজায় রাখা যাবে। 

গর্ভাবস্থায় আমাশয় হলে হালকা খাবার খাওয়া উচিত এতে পেটের ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়বে না। গর্ভাবস্থায় পুরাতন আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসার কিছু নিয়ম রয়েছে যেখানে আপনাকে কিছু হালকা খাবার খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে, যেমন:

  • সেদ্ধ চাল, খিচুড়ি, সেদ্ধ আলু
  • সাদা রুটি বা টোস্ট
  • দুই বা পুষ্টিকর তরল খাবার 

গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত তিক্ত বা ঝাল খাবার খাওয়া উচিত নয় এগুলো পেটের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে এবং আমাশয় বাড়িয়ে দিতে পারে। সেদ্ধ শাকসবজি যেমন মিষ্টি কুমড়ো বা মটরশুটি খেতে পারেন এগুলো হজমে সাহায্য করবে। তবে তীব্র শাকসবজি (স্পিনাচ) গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত পরিবারে খাওয়া উচিত নয়। গর্ভাবস্থায় যদি আমাশয় দীর্ঘস্থায়ী হয় তবে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ দেওয়া উচিত। 

গর্ভাবস্থায় আমাশয়ের লক্ষণ খুবই ক্ষতিকর কারণ এর ফলে শিশু এবং মায়ের উভয়ের স্বাস্থ্যের অনেক ক্ষতি হয়। তাই গর্ভাবস্থায় আমাশয় হলে কিছু সতর্কতা মেনে চলতে হবে যেমন:

  • গর্ভাবস্থায় অ্যান্টিবায়োটিক বা কোন ঔষধ ব্যবহারের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ দেওয়া উচিত। 
  • নিজে নিজের চিকিৎসা দেওয়া থেকে বিরত থাকুন কারণ কিছু ঔষধ এবং উপাদান গর্ভাবস্থায় নিরাপদ নাও হতে পারে। 
  • অতিরিক্ত তেল, মসলাযুক্ত খাবার, দুধ এবং দুগ্ধজাত পণ্যগুলো গর্ভাবস্থায় আমার সময় পরিস্থিতিতে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। 

বাচ্চাদের জন্য নিরাপদ ও কার্যকরী আমাশয় চিকিৎসা 

বাচ্চাদের জন্য নিরাপদ ও কার্যকরী আমাশয় চিকিৎসা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ তাদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় কম থাকে। বাচ্চার পাতলা পায়খানা কখনো কখনো রক্ত বা মিউকাস সহ হয়। এটি সাধারণত ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়াল বা পারাসাইটিক ইনফেকশনের কারণে হয়ে থাকে। তাই আমাশয় রোগের চিকিৎসা যখন ঘরোয়া উপায়ে হয় তখন কিছু সতর্কতা ও পরামর্শ মেনে চলা উচিত। 

আমাশয়ে ডিহাইডেশন বা পানি শূন্যতা একটি সাধারণ সমস্যা। তাই বাচ্চাকে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করাতে হবে। এর সাথে ORS ব্যবহার করা যেতে পারে পানির সাথে সোডিয়াম, পটাশিয়াম এবং চিনির সঠিক ভারসাম্য বজায় রাখে এবং শরীরের পানির ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে থাকে। 

আমাশয় রোগে বাচ্চাকে যথেষ্ট বিশ্রাম নিতে দিতে হবে। এটি শরীরের শক্তি পুনরোদ্ধারে সাহায্য করে এবং দ্রুত আরোগ্য লাভ করতে সাহায্য করে। বাচ্চাকে পেটের ব্যথা, রক্ত মিশ্রিত পায়খানা, তীব্র জ্বর, অবসন্নতা বা অন্য কোন গুরুতর লক্ষণ থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। যদি বাচ্চার বয়স ৬ মাসের কম হয় তবে মধু বা অন্য কোন উপাদান ব্যবহারের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। 

পেটের ইনফেকশন থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া উপায় 

পেটে বিভিন্ন ধরনের ইনফেকশন হতে পারে যেমন ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া বা পারাসাইট। এটি পেটের ব্যথা, পাতলা পায়খানা, গ্যাস এবং অন্যান্য পেটে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। তবে যদি সমস্যা দীর্ঘস্থায়ী বা গুরুতর হয় তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত। যদি বাচ্চার শরীরে জর বা অস্বস্তি থাকে তবে গরম পানির স্নান করে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে আনা যেতে পারে। 

গরম পানিতে এক চামচ ব্রেকিং সোডা মিশিয়ে বাচ্চাকে স্নান করানো যেতে পারে যা আরামদায়ক হতে পারে। যদি পেটের ইনফেকশন গুরুতর হয় বা বাচ্চার শরীরে রক্ত মিশ্রিত পায়খানা, তীব্র জ্বর, বমি বা অবসন্নতা থাকে তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ সেবন করতে হবে। ORS ব্যবহার করলে শরীরের পানি এবং সঠিক ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় থাকে যা পেটের ইনফেকশন রোধ করতে সহায়ক। 

বাচ্চাদের পেটের ইনফেকশন থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে যা প্রাকৃতিক ভাবে কার্যকরী। তবে এটি নিশ্চিত করতে হবে যে বাচ্চা যথেষ্ট পরিমাণে পানি পান করছে সঠিক খাবার খাচ্ছে এবং বিশ্রাম নিচ্ছে। 

বাচ্চাদের আমাশয় কমাতে তুলসী পাতার রস 

বাচ্চাদের আমাশয় কমাতে তুলসী পাতার রস একটি প্রাকৃতিক ও কার্যকরী উপাদান। তুলসী পাতা সুগন্ধি এবং এর মধ্যে শক্তিশালী অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি-এক্সিডেন্ট ইত্যাদি গুন রয়েছে। যা আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সহায়ক। তুলসী পাতা একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান হিসেবে কাজ করে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করতে সাহায্য করে।

বাচ্চাদের-আমাশয়-রোগের-ঘরোয়া-চিকিৎসা

তুলসী পাতা পেটের ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে যা আমাশয় রোগের কারণ হতে পারে। তুলসী পাতা শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে এবং পেটের অস্বস্তি দূর করতে সহযোগিতা করে। তুলসী পাতায় রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুন যার ফলে তুলসী পাতা শরীরের টক্সিন পরিষ্কার করতে সাহায্য করে এবং শরীরের সেলকে সুরক্ষিত রাখে। 

আরো পড়ুনঃ ক্যান্সার প্রতিরোধে বেলের শরবত

পেটের সমস্যা দূর করতে তুলসী পাতা একটি উপযোগী উপাদান। তুলসী পাতা পেটের নানা সমস্যা সমাধান দিতে পারে যেমন গ্যাস, পেটের ব্যথা এবং অ্যাসিডিটি। তুলসী পাতার রস বাচ্চাদের আমাশয় কমাতে অত্যন্ত কার্যকরী। তুলসী পাতার রসে রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুন যা পেটের ইনফেকশন সৃষ্টি করা ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসকে ধ্বংস করতে সহযোগিতা করে। 

বাচ্চাদের আমাশয় রোগে প্রাকৃতিক চিকিৎসার পরামর্শ 

বাচ্চাদের আমাশয় বা ডাইসেন্টি একটি সাধারণ পেটের সমস্যা যা ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস বা পরজীবী থেকে হয়ে থাকে। এটি সাধারনত পাতলা পায়খানা, পেটের ব্যথা, বমি এবং কখনো কখনো রক্তমিশ্রিত পায়খানা এবং জ্বরের লক্ষণ প্রকাশ করে। এ রোগটি বয়স্কদের থেকে অল্প বয়সী বাচ্চাদের হলে তাদের শরীরকে দ্রুত দুর্বল করে দিতে পারে। 

যদিও আমাশয়ের জন্য চিকিৎসকরা সাধারণত অ্যান্টিবায়োটিক বা অন্যান্য ওষুধ দিয়ে থাকে তবুও প্রাকৃতিক উপায়েও বাচ্চাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক সহায়ক হতে পারে। প্রাকৃতিক উপায় গুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে তোলে এছাড়াও পেটের অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করে এবং দ্রুত সুস্থ হওয়ার প্রক্রিয়াকে তুরান্বিত করে। 

বাচ্চাদের আমাশয় রোগ একটি সাধারন সমস্যা হলেও এটি দীর্ঘস্থায়ী বা গুরুতর হয় তবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই চিকিৎসা ব্যবহারের আগে বাচ্চাকে শারীরিক অবস্থা এবং তার বয়স অনুযায়ী পরিমাণ ও ব্যবহারের সঠিকতা যাচাই করা প্রয়োজন। এই প্রাকৃতিক উপায় গুলো সঠিকভাবে ব্যবহার করলে বাচ্চারা দ্রুত সুস্থ হবে এবং আমাশয় থেকে মুক্তি পাবে।

লেখকের কথা 

লেখকের মতে, বাচ্চাদের আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা গুলো নিয়ম মেনে ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করলে অবশ্যই দ্রুত সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। তবে আপনার বাচ্চার আমাশয় যদি দীর্ঘস্থায়ী হয় তবে যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ দিন এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী আপনার বাচ্চাকে ঔষধ সেবন করান। এতে আপনার বাচ্চা এই রোগটি থেকে অল্প সময় মুক্তি পেতে পারে। 

আমাদের পোস্টটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হোন তবে আরো নতুন নতুন বিষয়ে জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। কোন বিষয়ে জানতে যদি সমস্যা হয় তবে আমাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে সার্চ করুন। আমাদের পোস্টটি পড়ে ভালো লাগলে সুন্দর একটি কমেন্ট করে যাবেন। আজকে এখানেই শেষ করছি ধন্যবাদ।     

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আওয়ার ড্রিম আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url