বিকাশে পেমেন্টের মাধ্যমে বংলাদেশে ১০০% রিয়েল অনলাইন ইনকাম
বিকাশে পেমেন্টের মাধ্যমে বংলাদেশে ১০০% রিয়েল অনলাইন ইনকাম এর অনেক সেক্টর রয়েছে, যেগুলোতে কাজ করে অসংখ্য মানুষ ঘরে বসে অনলাইন থেকে
অর্থ উপার্জন করার সুযোগ পায়।
বর্তমান যুগে প্রযুক্তির অগ্রগতির সাথে সাথে অনলাইন ইনকামের সুযোগ ব্যাপকভাবে
বৃদ্ধি পেয়েছে। আজকের আর্টিকেলে আমরা অনলাইনে ইনকাম করে, বিকাশে পেমেন্ট উত্তোলন
করার পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানব।
পেজ সূচিপত্রঃ বিকাশে পেমেন্টের মাধ্যমে বংলাদেশে ১০০% রিয়েল অনলাইন ইনকাম
বিকাশে পেমেন্টের মাধ্যমে বংলাদেশে ১০০% রিয়েল অনলাইন ইনকাম
বিকাশে পেমেন্টের মাধ্যমে বংলাদেশে ১০০% রিয়েল অনলাইন ইনকাম ব্যাপক হারে
জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। বর্তমান সময়ে ঘরে বসে অনলাইন বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম গুলোতে
কাজ করে বিকাশের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করা যায়। বর্তমান সময়ে টাকা লেনদেন করার
জন্য বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল ব্যাংকিং সফটওয়্যার হচ্ছে বিকাশ।
বর্তমান সময়ে বিকাশ একটি মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সিস্টেম, এর মাধ্যমে আপনি দ্রুত
মোবাইল ফোন ব্যবহার করে লেনদেন করতে পারেন। অনলাইনে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম যেমন
ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদি প্ল্যাটফর্ম গুলোতে কাজ করে আপনি বিশেষ কিছু
পদ্ধতি অনুসরণ করে আপনার বিকাশে পেমেন্টের মাধ্যমে অনলাইন ইনকাম নিতে পারবেন।
বাংলাদেশ বিকাশ ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এটির মাধ্যমে খুব
সহজেই দেশের যেকোন প্রান্তে টাকা পাঠানো এবং গ্রহণ করার সুযোগ দিয়ে থাকে।
এছাড়া বিকাশ অ্যাপসের মাধ্যমে আপনি যেকোনো সময় ঘরে বসে মোবাইল রিচার্জ, বিদ্যুৎ
বিল পরিশোধ এছাড়া বিভিন্ন ধরনের পেমেন্ট করতে পারবেন।
বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট গ্রহণ করার অনেক সুবিধাজনক। অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করে
বিকাশের মাধ্যমে আপনি অল্প সময়ে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। এর একটি বিশাল সুবিধা
হচ্ছে পেমেন্ট করার সাথে সাথে গ্রহণকারীর অ্যাকাউন্টে দ্রুত টাকা সরবরাহ
হয়।
ডিজিটাল মার্কেটিং করে বিকাশে পেমেন্ট নিন
ডিজিটাল মার্কেটিং করে বিকাশে পেমেন্ট নিন কিছু কার্যকরী মাধ্যম অনুসরণ করে।
ডিজিটাল মার্কেটিং বর্তমান সময়ে অনলাইন ইনকামের একটি জনপ্রিয় সেক্টর, যেখানে
আপনি ঘরে বসে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ডিজিটাল
মার্কেটিং এর বেশিরভাগ কাজ ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে পাওয়া যায়। যেমন:
- fiverr
- Upwork
- Freelancer
- PeoplePerHour
- Guru
ডিজিটাল মার্কেটিং এ এমন কিছু পদ্ধতি রয়েছে যেখানে অনলাইনে বিভিন্ন পণ্য বা সেবা
প্রচার করে ইনকাম করতে পারবেন এবং আপনার আয়ের টাকা বিকাশে পেমেন্টের মাধ্যমে অনলাইন ইনকাম উত্তোলন করতে
পারবেন। এর মধ্যে রয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
(SEO), পে পার ক্লিক (PPC), ইমেইল মার্কেটিং, কনটেন্ট মার্কেটিং ইত্যাদি। এগুলো
প্ল্যাটফর্ম থেকে ইনকাম করে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নেওয়া যায়।
আরো পড়ুনঃ অনলাইন থেকে ইনকাম করার সহজ উপায়
ডিজিটাল মার্কেটিং করে বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্লায়েন্টদের জন্য কাজ করে পেমেন্ট
নিতে পারবেন। বাংলাদেশের বিকাশ একটি সহজ এবং জনপ্রিয় পেমেন্ট গেটওয়ে যার
মাধ্যমে আপনি খুব সহজে আপনার অ্যাকাউন্টে টাকা নিতে পারবেন।
আপনি যখন ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ শুরু করবেন, তখন আপনার ক্লাইন্টের সাথে কাজ
শুরু করার আগে, আপনার পেমেন্টের শর্তাবলী এবং পেমেন্টের মাধ্যম তাদের সাথে
স্পষ্টভাবে নির্ধারণ করতে হবে। বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার জন্য আপনার ক্লায়েন্টের
সাথে কথা বলে, ক্লায়েন্টের বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট দেওয়ার জন্য রাজি করাতে
হবে।
তবে কিছু কিছু প্ল্যাটফর্মে বিকাশ পেমেন্টের অপশন থাকে না। সেক্ষেত্রে আপনার
ক্লায়েন্টকে আপনার পেমেন্ট উত্তোলনের অপশন সম্পর্কে জানান। ক্লায়েন্টকে আপনার
বিকাশ নম্বর দিন এবং কাজের শেষে পেমেন্ট বিকাশে দেওয়ার জন্য রাজি করুন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে বিকাশে পেমেন্ট গ্রহণের উপায়
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে বিকাশে পেমেন্ট গ্রহণের উপায় আজকের আর্টিকেলে
বিস্তারিত তুলে ধরার চেষ্টা করব। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো এমন একটি প্রক্রিয়া
যেখানে আপনি অন্য কারও পন্য বা সেবা প্রচার করে বিক্রি করা। অ্যাফিলিয়েট
মার্কেটিং করার জন্য কিছু জনপ্রিয় অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম রয়েছে যেখানে কাজ করে
বিকাশে পেমেন্ট গ্রহণের সুযোগ পাবেন।
অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে কাজ করার জন্য আপনাকে মার্কেটিং বিষয়ে দক্ষ হতে হবে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে, আপনি চাইলে আপনার ব্যবসার বিভিন্ন প্রোডাক্ট
বা সামগ্রী, অনলাইনে বিভিন্ন প্লাটফর্ম গুলোতে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে বিক্রি করে আপনার
ব্যবসার উন্নতি করতে পারবেন।
এছাড়াও বাংলাদেশের বিভিন্ন কোম্পানির সাথে কাজ করে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। অনেক
অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম বিভিন্ন পেমেন্ট মেথড সাপোর্ট করে। যেমন paypal, ব্যাংক
ট্রান্সফার এবং অন্যান্য পেমেন্ট গেটওয়ে। তবে আপনি যদি বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট
গ্রহণ করতে চান, তবে আপনাকে কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।
কিছু এফিলিয়েট প্রোগ্রামে নির্দিষ্ট পেমেন্ট গেটওয়ে থাকে। সেই প্রোগ্রামগুলোতে
কাজ করে যদি আপনি বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে চান, তবে আপনাকে বিকাশ পেমেন্ট
সাপোর্ট পেতে সেই প্রোগ্রামটির এডমিনের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। অনেক অ্যাফিলিয়েট
প্রোগ্রাম রয়েছে যারা সরাসরি বিকাশ পেমেন্ট গ্রহণ করে না।
এক্ষেত্রে তারা স্থানীয় ব্যাংকের মাধ্যমে পেমেন্ট দিয়ে থাকে। এ সময় আপনি আপনার
ব্যাংকে টাকা ট্রান্সফার করে আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্ট নাম্বারে পেমেন্ট নিতে
পারবেন। যদি কোন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের মাধ্যমে সরাসরি বিকাশে পেমেন্ট গ্রহণের
সুবিধা না পেয়ে থাকেন, তবে আপনি কিছু পেমেন্ট মাধ্যম ব্যবহার করতে পারবেন, যেমন:
- এফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রামগুলো Payoneer বা Neteller এর মতো পেমেন্ট মাধ্যমকে সাপোর্ট করে থাকে। এমতাবস্থায় আপনি আপনার Payoneer বা Neteller অ্যাকাউন্টে পেমেন্ট গ্রহণ করে সেটিকে বিকাশে ট্রান্সফার করতে পারবেন।
- কখনো কখনো আন্তর্জাতিক অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামগুলো বিকাশ পেমেন্ট গ্রহণ করে না, সেক্ষেত্রে আপনি আপনার দেশীয় পেমেন্ট সেবার মাধ্যমে পেমেন্ট গ্রহণ করে, সেটিকে বিকাশে ট্রান্সফার করতে পারবেন।
প্রোডাক্ট বিক্রি করে বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার উপায়
ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রি করে বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার জন্য আপনাকে কিছু
গুরুত্বপূর্ণ ধাপ অনুসরণ করতে হবে। ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রি করে পেমেন্ট নিতে
আপনাকে সর্বপ্রথম বিকাশ পেমেন্ট সিস্টেম ইন্টিগ্রেড করতে হবে। আপনি আপনার
প্রোডাক্ট নিয়ে যে প্ল্যাটফর্ম গুলোতে কাজ করবেন, সেই প্ল্যাটফর্ম গুলোতে
পেমেন্ট মেথড নির্ধারণ করুন।
ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রি করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি প্ল্যাটফর্ম বা সিস্টেম
তৈরি করতে হবে। যেখানে আপনি আপনার প্রোডাক্টগুলো বিক্রি করবেন। প্রোডাক্টগুলো হতে
পারে যেমন:
- ই-বুক
- কোর্স (ভিডিও বা টেক্সট)
- ওয়েবসাইট থিম, প্লাগইন
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- ওয়েব ডিজাইন
- সফটওয়্যার বা অ্যাপ
আপনি যদি আপনার ডিজিটাল প্রোডাক্টগুলো, নিজের ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি করে বিক্রি
করতে চান তবে এই মাধ্যমটি শ্রেয়। এ কাজটি করার জন্য আপনাকে একটি ই-কমার্স
প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে হবে, যেখানে আপনি আপনার ডিজিটাল প্রোডাক্ট আপলোড করে
বিক্রি করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ অনলাইনে প্রোডাক্ট বিক্রি করা টাকা ইনকাম
এই প্লাটফর্ম গুলো থেকে যদি আপনি আপনার উপার্জিত টাকা বিকাশের মাধ্যমে নিতে চান,
তবে সেই প্লাটফর্ম গুলোর সাথে আপনার বিকাশ সিস্টেম ইন্টিগেট বা যোগ করতে হবে। যার
ফলে আপনার কাস্টমাররা আপনার প্রোডাক্টগুলো ক্রয় করে আপনাকে বিকাশে পেমেন্ট করতে
পারে। এছাড়া আপনি চাইলে আপনার প্রোডাক্টগুলো সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম শেয়ার
করে বিক্রি করতে পারবেন।
সর্বপ্রথম আপনাকে আপনার ডিজিটাল প্রোডাক্ট গুলোর ফটো বা ভিডিও তৈরি করতে হবে।
আপনার প্রোডাক্টের ফটো বা ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়াতে আপলোড করার সময়, আপলোড কি তো
ফটো বা ভিডিও টাইটেলে অথবা কমেন্ট বক্স বা ডিসক্রিপশনে আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্ট
যোগ করে দিতে পারেন, যার ফলে আপনার কাস্টমাররা আপনার প্রোডাক্ট ক্রয় করার সময়
আপনাকে বিকাশে পেমেন্ট করতে পারবে।
অনলাইনে মাইনিং করে বিকাশে পেমেন্ট নিন
অনলাইনে মার্নিং করে বিকাশে পেমেন্ট নিন কিছু সহজ টিপস অনুসরণ করে। আপনি যখন
অনলাইনে মাইনিং করবেন, সেই উপার্জিত আশগুলো সাধারণত ক্রিপ্টোকারেন্সিতে জমা হয়।
আপনি যখন বিটকয়েন বা অন্যান্য করেন মাইনিং করবেন, তখন আপনার আর প্রথমে সেই কয়েন
গুলোতে কনভার্ট হয়ে থাকবে। তবে সেই উপার্জিত আয়গুলো বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার জন্য
আপনাকে ওয়ালেট ব্যবহার করতে হবে।
আপনার মাইনিং এর পেমেন্ট অন্য আরেকটি ওয়ালেটে যোগ করে, সেখান থেকে আপনার মাইনিং
এর উপার্জিত কয়েনগুলো প্রথমে ডলারে কনভার্ট করে নিতে হবে। কয়েন গুলোকে ডলারে
কনভার্ট করার জন্য আপনাকে ক্রিপ্টোকারেন্সির মার্কেটে কয়েক গুলো বিক্রি করতে
হবে। যেখানে বিক্রি করবেন সেইখানে কিছু পেমেন্ট মেথড দেওয়া থাকবে, সেই পেমেন্ট
মেথড এর জায়গায় বিকাশ সিলেক্ট করে আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্ট নম্বরটি যোগ করতে
হবে।
এরপর আপনার কয়েন বিক্রি হওয়ার পরে আপনি বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন। আপনাদের
মধ্যে অনেকেই আছেন যারা নতুন মাইনিং করছেন। তাদের মধ্যে অনেকে উপার্জিত কয়েনগুলো
সঠিক মাধ্যমে এক্সচেঞ্জ করতে না পারায়, উপার্জিত কয়েনগুলো থেকে বিকাশে পেমেন্টের মাধ্যমে বংলাদেশে ১০০% রিয়েল অনলাইন ইনকাম করতে
বাধাগ্রস্ত হয়ে থাকে। তাদের জন্য কিছু জনপ্রিয় এক্সচেঞ্জ সাইট সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা
করব।
আমার ব্যবহারকৃত কিছু জনপ্রিয় এক্সচেঞ্জ সাইট রয়েছে, যেখানে আপনি কয়েন বিক্রি
এবং কনভার্ট করতে পারবেন। এগুলো হলো:
- binance
- Coinbase
- LocalBitcoins
- Paxful (এটি বাংলাদেশী পেমেন্ট পদ্ধতি সমর্থন করে)
আপনি যখন ক্রিপ্টোকারেন্স বা কয়েন এক্সচেঞ্জার থেকে আপনার কয়েন গুলো বাংলাদেশী
টাকায় রূপান্তর করবেন, তখন সেটি আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা করতে পারবেন। এর
জন্য বাংলাদেশে কিছু স্ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জার রয়েছে এগুলো বিকাশে পেমেন্টের মাধ্যমে অনলাইন ইনকাম
সিস্টেমকে সমর্থন করে। যার মাধ্যমে আপনি রূপান্তরিত টাকা বিকাশের মাধ্যমে নিতে
পারবেন।
বিকাশ পেমেন্টে অনলাইন ইনকাম করার বৈধ উপায়
বিকাশ পেমেন্টে অনলাইন ইনকাম করার বৈধ উপায় রয়েছে যেগুলোর অনুসরণ করলে আপনি কোন
প্রতারণায় পড়বেন না। তবে আপনাকে মাথায় রাখতে হবে বৈধ পথে ইনকাম করার। নিচে কিছু
বৈধ উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো, যেগুলো থেকে আপনি বিকাশ পেমেন্টে টাকা
উত্তোলন করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিংঃ বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং অনলাইন ইনকামের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম।
এখানে আপনি বৈধ উপায়ে ইনকাম করার সুযোগ পাবেন। এর মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন কাজ করে
ইনকাম করতে পারবেন, যেমন:
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- ডিজিটাল মার্কেটিং
- ওয়েব ডিজাইন
- কনটেন্ট রাইটিং
- ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
- ডাটা এন্ট্রি
আপনার মধ্যে যদি এগুলো সেক্টরের যেকোনো একটি স্কিল থেকে থাকে তবে আপনি বৈধ পথে
ইনকাম করতে পারবেন। এগুলোর মধ্যে বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এবং গ্রাফিক্স
ডিজাইন, এই দুইটি মাধ্যম বেশি জনপ্রিয়। এগুলো মাধ্যম অনুসরণ করে আমাদের দেশের
অসংখ্য মানুষ অনলাইনে ইনকাম করে চলেছে। এ মাধ্যম গুলোতে আপনি যেকোনো সময় যেকোনো
জায়গায় বসে কাজ করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ মাসে ৩০০০০ টাকা আয় করার সহজ উপায়
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কোথায় পাবেন? আপনার যদি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কোন স্কিল
থেকে থাকে, তবে সেটিকে কাজে লাগিয়ে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং
সেক্টরে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেখানে আপনি এই কাজগুলো করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সবচেয়ে জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেসগুলো হলো:
- আপয়ার্ক
- ফাইবার
- ফ্রিল্যান্সার
- গুরু
- পিপলপারআওয়ার
উপরের এই মার্কেটপ্লেসগুলোতে করে আপনি গ্রহণ করতে পারবে, যদি প্ল্যাটফর্মটি বিকাশ
সমর্থন করে। এছাড়াও ক্লায়েন্টদের সাথে সরাসরি চুক্তি করে বিকাশে পেমেন্টের মাধ্যমে অনলাইন ইনকাম নিতে
পারবেন। বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্লায়েন্ট আছে যারা তাদের কোম্পানির বিভিন্ন লোগো
ডিজাইন করতে গ্রাফিক ডিজাইনারদের হায়ার করে।
এছাড়া অনলাইনে সার্ভে ও টাস্ক সম্পাদন করে আপনি কিছু টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
এরকম বিভিন্ন সাইট রয়েছে যেখানে ছোট ছোট টাস্ক সম্পাদন করে আপনার মতামত জানিয়ে
দেওয়ার জন্য আপনাকে টাকা দেযা হয়। এর মধ্যে কিছু জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম হলো:
- Swagbucks
- InboxDollars
- Survey Junkie
আপনার অনলাইন ইনকাম কিভাবে বিকাশে নিবেন
আপনার অনলাইন ইনকাম কিভাবে বিকাশে নিবেন এ বিষয়ে বিস্তারিত জানার জন্য নিচের
আর্টিকেল গুলো সুন্দরভাবে পড়ুন। অনলাইনে আয় করা সঠিক উপায় এবং কৌশল রয়েছে।
আপনি চাইলে বিভিন্ন পদ্ধতি অনুসরণ করে ইনকাম করতে পারবেন এবং আপনার ইনকাম বিকাশে
ট্রান্সফার করতে পারবেন।
তবে অনলাইনে পণ্য সেল করে আয় করার ক্ষেত্রে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
অনলাইনে আয় করার ক্ষেত্রে শুধুমাত্র বৈধ এবং বিশ্বস্ত প্লাটফর্মগুলোতে কাজ করতে
হবে। অনেক প্ল্যাটফর্ম গুলো আপনাকে অধিক ইনকামের লোক দেখিয়ে তাদের কাজ করে
নেওয়ার চেষ্টা করবে। সেদিকে না দেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। যদি আপনার আয় নির্দিষ্ট
পরিমাণের বেশি হয় তবে আপনার আয়কর সরকারের কাছে প্রদান করতে হতে পারে।
আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়াতে জনপ্রিয় হোন তবে, বিভিন্ন পণ্য রিভিউ এবং
স্পন্সরশীতের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। আপনার যদি কোন বিজনেস থাকে, তবে তা
সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করে আপনার বিজনেসকে উন্নত করতে পারবেন। এগুলো
পদ্ধতি মেনে কাজ করলে বৈধ ইনকাম করতে পারবেন এবং বিকাশে পেমেন্ট নিতে
পারবেন।
এছাড়াও ওয়েবসাইট বা ব্লগিং এর কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। আপনার একটি
নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে বিভিন্ন আর্টিকেল পাবলিশ করে ইনকাম করতে
পারবেন। এছাড়াও বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করার জন্য একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন
যেখানে আপনি আপনার পণ্য বিক্রি করতে পারবেন।
ওয়েবসাইটে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পাবলিশ করলে, আপনার আর্টিকেলগুলো যদি
জনপ্রিয় হয় তবে আপনার ওয়েবসাইটের সাথে গুগল এডসেন্স যুক্ত করে ইনকাম করতে
পারবেন। আপনার ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্সের বিভিন্ন অ্যাড দেখিয়ে ভালো পরিমাণে
ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও আপনার ক্লায়েন্টদের পণ্য বা সেবা প্রচারের জন্য
আপনার ওয়েবসাইটে তাদের সেবা সমূহ স্পন্সরশীপ বা অ্যাডের মাধ্যমে ইনকাম করতে
পারবেন।
বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে অনলাইনে আয়ের জন্য জনপ্রিয় ওয়েবসাইট
বিকাশ পেমেন্ট এর মাধ্যমে অনলাইনে আয়ের জন্য জনপ্রিয় ওয়েবসাইট রয়েছে, যেখানে
আপনি আপনার আয়ের উপার্জিত টাকা বিকাশের মাধ্যমে সংগ্রহ করতে পারবেন। এই পদ্ধতিতে
আপনি সম্পূর্ণ বৈধভাবে ইনকাম করতে পারবেন। আজকে যে ওয়েবসাইটগুলো নিয়ে আলোচনা
করব এগুলো হালাল অর্থ উপার্জনে সাজেস্ট করে।
ClickBank: এই প্লাটফর্মটিতে সাধারণত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন,
যেখানে আপনার ডিজিটাল পণ্য বা সেবা বিক্রি করতে পারবেন। এই ওয়েবসাইটে বিভিন্ন
পন্য বা সেবা বিক্রির জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন পাবেন। এছাড়াও আপনার উপার্জিত
টাকা আপনি বিকাশের মাধ্যমে নিতে পারবেন। এই ওয়েবসাইটটিতে কাজ করার জন্য গুগলে
সার্চ করুন www.clickbank.com লিখে।
IndoxDollars: সাধারণত এটি একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি ইমেইল
পড়া, সার্ভে পূরণ ইত্যাদি কাজ করতে পারেন। এই ওয়েবসাইটটিতে কাজ করার জন্য গুগলে
গিয়ে সার্চ করুন www.indexdollars.com লিখে এবং তাদের শর্তাবলী মেনে কাজ করুন।
এই ওয়েবসাইটটি সম্পূর্ণভাবে বিকাশ সাপোর্ট করে।
Udemy: Udemy হলো একটি অনলাইন শিক্ষা প্ল্যাটফর্ম। এই ওয়েবসাইটে
(www.udemy.com) আপনি বিভিন্ন শিক্ষা বাতায়ন সম্পর্কে কোর্ট তৈরি করে কোর্সগুলো
বিক্রি করতে পারবেন। এখানে মূলত শিক্ষামূলক কোর্স বিক্রি করে টাকা ইনকাম করা যায়।
এছাড়া এই ওয়েবসাইটিতে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট কখন করতে পারবেন।
Etsy: Etsy একটি ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম। এই ওয়েবসাইটটিতে ( www.etsy.com)
আপনি হস্তশিল্প, আর্টওয়ার্ক, ডিজিটাল প্রোডাক্ট সহ আরো অন্যান্য সেবা বিক্রি
করতে পারবেন। এই ওয়েবসাইটটিতে বিকাশে পেমেন্ট গ্রহণ করার সুযোগ সুবিধা
রয়েছে।
ব্লগিং করে বিকাশে পেমেন্ট নিন খুব সহজে
ব্লগিং করে আয় করুন এবং বিকাশে পেমেন্ট নিন কিন্তু কার্যকরী পদক্ষেপ অনুসরণ করে।
বর্তমান সময়ে ব্লগিং একটি জনপ্রিয় অনলাইন ইনকামের মাধ্যমে। আমাদের দেশে প্রায়
অধিকাংশ মানুষ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে যুক্ত আছে। অনেকে শখের বসে ব্লগিং করে
আবার অনেকে টাকা ইনকামের জন্য ব্লগিং শুরু করেছে।
ছোট ছোট রিলস বা ভিডিও কনটেন্ট বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে আপলোড করে অনেকেই টাকা
ইনকাম করতেছে। আবার অনেকে ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
বিষয়ক পোস্ট লিখে আয় করছে। আপনি নতুন অবস্থায় অবস্থায় ব্লগিং করতে চান বা
ব্লগিং শুরু করতে ইচ্ছুক, তবে আপনাকে ডিসিশন নিতে হবে আপনি কি ধরনের ব্লগিং করতে
চান। ব্লগিং বিভিন্নভাবে করা যায় যেমন ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে, ওয়েবসাইটে
আর্টিকেল লিখে এরকম অসংখ্য ব্লগিং করার সিস্টেম রয়েছে।
আপনি যদি ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করতে চান, তবে আপনার একটি ক্যামেরা প্রয়োজন হবে।
অবশ্যই ক্যামেরার ভিডিও কোয়ালিটি ভালো হতে হবে। আপনি ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করে
সেই কনটেন্ট গুলো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে আপলোড করে টাকা ইনকাম করতে
পারবেন।
আপনি যদি নিয়মিত ব্লগ কনটেন্ট আপলোড করতে থাকেন এবং আপনার ভিজিটর যদি বাড়তে
তাহলে আপনি গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন। গুগল এডসেন্স একটি google
পরিচালিত বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনার কনটেন্টে বিভিন্ন অ্যাড বা বিজ্ঞাপন
দেখানোর মাধ্যমে ইনকাম করার সুযোগ দিয়ে থাকে।
তবে গুগল এডসেন্স পেতে হলে আপনি কি কিছু শর্তাবলী মেনে চলতে হবে। আপনার ব্লগের
কনটেন্টে যদি টাফিক ভালো হয় তা বেশি হয় তবেই আপনার গুগল এডসেন্স অ্যাপ্রুভাল
হবে। এছাড়া আপনার কনটেন্ট যদি ভালো না হয় তবে তা গুগল একসেপ্ট করবে না বা
এডসেন্স পাওয়ার সুযোগ দেবে না।
একবার যদি আপনি এডসেন্স পেয়ে যান তবে আপনার ব্লগে অনেক বিজ্ঞাপন শো করবে যা
দেখানোর মাধ্যমে আপনার ইনকাম হবে। এবং সেই বিজ্ঞাপনে যদি কোন ব্যক্তির ক্লিক বা
ইমপ্রেশন পরে তবে সেখান থেকেও আপনার ইনকাম হবে। এই ইনকাম গুলো আপনি বিভিন্ন
পদ্ধতিতে ঠিক আছে মাধ্যমে নিতে পারবেন। যদিও এখানে কিছু কিছু প্ল্যাটফর্ম বিকাশ
সাপোর্ট করেনা, তবুও আপনার দেশের ব্যাংকিং সেবা থেকে আপনি আপনার বিকাশে
ট্রান্সফার করে নিতে পারবেন।
সঠিক নিয়ম মেনে বিকাশ ব্যবহার করুন
সঠিক নিয়ম মেনে বিকাশ ব্যবহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এখানে আপনার
লেনদেনের নিরাপত্তাথাকতে হবে। বর্তমানে বিকাশ লেনদেনের জন্য একটি জনপ্রিয়
মাধ্যম। আমাদের দেশের অধিকাংশ লোক বিকাশের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা লেনদেন করে
থাকে। এজন্য আপনার আর্থিক নিরাপত্তা বজায় রাখতে বিকাশ ব্যবহারের নিয়ম অনুসরণ
করা অত্যন্ত জরুরী।
আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্ট খোলার সময় গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট দিয়ে ভেরিফাই করতে
হবে। অনেকে অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই না করে লেনদেন করে তার ফলে বিভিন্ন বিভ্রান্তি বা
সমস্যায় পড়ে। তাই বিকাশে লেনদেন করার সময় অবশ্যই আপনাকে আপনার অ্যাকাউন্টটি
সঠিক নিয়মে ভেরিফাই করতে হবে। এখানে বিকাশ নিজেই কিছু শর্তাবলী প্রদান করে
থাকে।
বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলতে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের প্রয়োজন হবে। বিকাশ
অ্যাকাউন্ট করার সময় অবশ্যই আপনার সঠিক তথ্য প্রদান করতে হবে। সঠিক তথ্য প্রদান
না করলে পরবর্তীতে আপনার অ্যাকাউন্টে কোন সমস্যা হলে সেটিকে পুনরায় ফিরে আনতে
পারবেন না। অতঃপর অ্যাকাউন্ট খোলার সময় বিকাশের নির্দিষ্ট শর্তাবলী এবং নিয়ম
মেনে অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন।
আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তার জন্য সুরক্ষিত পিন কোড ব্যবহার করুন। আপনার
বিকাশ অ্যাকাউন্টের পিন কোড কারো সাথে শেয়ার করবেন না। অবশ্যই আপনার
অ্যাকাউন্টের পিন কোড সহজ হওয়া যাবে না। যখন আপনি বিকাশের মাধ্যমে কাউকে টাকা
পাঠাবেন তখন অবশ্যই তার তথ্য সঠিকভাবে যাচাই করে নিবেন। ভুল নাম্বারে টাকা
পাঠানোর পর সেটা ফিরে আনতে অসম্ভব হতে পারে তাই সতর্কতা মেনে চলুন।
আপনি যদি বিকাশ অ্যাপস ব্যবহার করতে চান তবে আপনি অফিসিয়াল বিকাশ অ্যাপস ব্যবহার
করতে পারেন। কোন তৃতীয় পক্ষের বিকাশ অ্যাপসের রেফার কোড থেকে বিকাশ অ্যাকাউন্ট
করার চেষ্টা করবেন না, কারণ এতে আপনার অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
কেউ যদি আপনাকে কোন লিংক থেকে বিকাশে পেমেন্ট করার প্রস্তাব দিয়ে থাকে তবে তার
প্রস্তাব গ্রহণ করবেন না। এতে ফিশিং স্ক্যাম্প থাকতে পারে।
আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্টে কখনোই অটোমেটিক পেমেন্ট চালু করবেন না। যদি আপনি নিয়মিত
পেমেন্ট নিতে চান সেক্ষেত্রে অটোমেটিক পেমেন্ট চালু করতে পারেন। আপনার ফোনে
অ্যান্টিভাইরাস স্ক্যানার ব্যবহার করুন যাতে ফোনে নিরাপত্তা নিশ্চিত থাকে। বিকাশ
অ্যাপস ব্যবহারের সময় আপনার ফোনের পাসওয়ার্ড নিরাপদ রাখুন।
বিকাশ পেমেন্ট সিস্টেমে রিয়েল আয়ের ১০টি উপায়
বিকাশ পেমেন্ট সিস্টেমে রিয়েল আয়ের অসংখ্য উপায় রয়েছে। বিকাশে পেমেন্টের মাধ্যমে বংলাদেশে ১০০% রিয়েল অনলাইন ইনকাম করে বিকাশে পেমেন্ট গ্রহণ করতে চান তবে আপনাকে কিছু রিয়েল প্ল্যাটফর্ম
গুলোতে কাজ করতে হবে। অনলাইনে এমন কিছু সাইট রয়েছে যেখানে রিয়েল ইনকাম প্রদান
করে। আবার এমন কিছু সাইট হয়েছে যেখানে শুধু স্ক্যান করে চলেছে।
অনেকেই আছেন যারা অনলাইনে কাজ করেও টাকা ইনকাম করতে পারছেন না, বিভিন্ন স্ক্যাম
এবং প্রতারণার শিকার হচ্ছেন। অনেক ওয়েবসাইট বা প্ল্যাটফর্ম হয়েছে যেখানে
অতিরিক্ত টাকার লোক দেখিয়ে কাজ করিয়া নেয়। এগুলো প্ল্যাটফর্ম থেকে বিরত থাকার
চেষ্টা করুন। এগুলো প্ল্যাটফর্ম লোভ দেখে আপনাকে দিয়ে তাদের কাজ করিয়া নেয়।
বর্তমান সময় অসংখ্য রিয়েল আয়ের প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করে ইনকাম
করতে পারবেন। বিকাশ পেমেন্ট সিস্টেমে রিয়েল আয়ের ১০টি উপায় রয়েছে এগুলো হলো:
- ফ্রিল্যান্সিং
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
- ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রি
- অনলাইন কোর্স তৈরি
- ড্রপ শিপিং
- কনটেন্ট ক্রিয়েশন
- ওয়েব ডিজাইন এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
- আর্টিকেল রাইটিং
- ভাষা অনুবাদ
- অনলাইন সার্ভে এবং টাস্ক
লেখকের কথাঃ বিকাশে পেমেন্টের মাধ্যমে বংলাদেশে ১০০% রিয়েল অনলাইন ইনকাম
বিকাশে পেমেন্টের মাধ্যমে বংলাদেশে ১০০% রিয়েল অনলাইন ইনকাম এর যাবতীয় তথ্য
এবং প্ল্যাটফর্মগুলো আমরা আজকের আর্টিকেলে সম্পূর্ণ তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।
বিকাশ অ্যাকাউন্ট খোলা থেকে শুরু করে লেনদেনের বিভিন্ন নিরাপত্তা, পদ্ধতি এবং
স্ক্যাম বিষয়ে আপনাদের চালানোর চেষ্টা করেছি। এছাড়াও ঘরে বসে অর্থ উপার্জনের
বিভিন্ন সেক্টর এবং প্ল্যাটফর্ম গুলোর বিষয়ে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে।
আমাদের পোস্টটি পরে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আরো নতুন নতুন আপডেট বার্তা
পেতে আমাদের সাথেই থাকুন। আপনার অজানা বিষয়ে জানতে এখনই সার্চ করুন আমাদের
ওয়েবসাইটে। আমাদের পোস্টটি পড়ে ভালো লাগলে সুন্দর একটি কমেন্ট করে যাবেন। আজকে
এখানেই শেষ করছি ধন্যবাদ।
আওয়ার ড্রিম আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url